Ancient History SAQ Question-প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

Ancient History SAQ Question-প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

Ancient History SAQ Question-প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পর্বটির [ Ancient History SAQ Question-প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ] মধ্যে প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর এককথায় প্রকাশ করা হল। যা রাজ্য ও কেন্দ্রের পরীক্ষার জন্য ভীষন গুরুত্বপূর্ণ ।

প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নাবলী

● ইতিহাসের মূল ভিত্তি হল ভৌগোলিক পরিবেশ
● প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের বিভিন্নতা অনুসারে ভারতবর্ষকে পাঁচটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়ে থাকে ।
● ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতবর্ষকে ‘ নৃতত্ত্বের যাদুঘর ‘ বলে উল্লেখ করেছেন ।
● জনতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতবাসীকে ছয়টি শাখায় ভাগ করা যায় ।
● ‘ ভারতবর্ষ ‘ নামের উৎপত্তি প্রাচীন ভারতে ‘ ভরত ‘ নামে এক রাজার নামানুসারে
● প্রাচীন ভারতবর্ষের একমাত্র ঐতিহাসিক গ্রন্থ রাজতরঙ্গিনী
● রাজতরঙ্গিনীর রচয়িতা কলহন
● রাজতরঙ্গিনীতে প্রাচীন কাশ্মীর রাজ্যের ইতিহাস বর্ণিত হয়েছে ।
● প্রত্নতাত্ত্বিক জেম্‌স প্রিন্সেপ অশোকের শিলালিপি পাঠোদ্ধার করেন ।
● এলাহাবাদ প্রশস্তি কবি হরিষেণ রচনা করেন ।
● এলাহাবাদ প্রশস্তি নামক অনুশাসনে সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের প্রশস্তি আছে ।
● আইহোল প্রশস্তি কবি রবিকীর্তি রচনা করেন ।
● আইহোল প্রশস্তি নামক অনুশাসনে চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর প্রশস্তি আছে ।
● অর্থশাস্ত্র রচনা করেন কৌটিল্য
● হর্ষচরিত – এর রচয়িতা কবি বাণভট্ট
● রামচরিতের রচয়িতা সন্ধ্যাকর নন্দী
● বিক্রমাঙ্কদেবচরিতের রচয়িতা কবি বিহুন
● ইন্ডিকা গ্রন্থের রচয়িতা মেগাস্থিনিস
● অল্ – বেরুনী ভারত সম্বন্ধে যে গ্রন্তটি রচনা করেন সেটির নাম তহকিক্ – ই হিন্দ বা কিতাব – উল – হিন্দ
● হস্তিগুম্ফা লিপি কলিঙ্গরাজ খারবেলের আমলের ।
● জুনাগর শিলালিপি থেকে শকরাজ রুদ্রদামনের কীর্তিকলাপের কথা জানা যায় ।
● নাসিক শিলালিপি সাতবাহনরাজ গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর
● ভারতে পুরাতন প্রস্তর যুগের নিদর্শন পাওয়া গেছে এমন দুটি জায়গার নাম হল মাদ্রাজের চিঙ্গলপুটবিহারের মুঙ্গের জেলার নানা জায়গায়
● সভ্যতার অগ্রগতিতে মানুষ সর্বপ্রথম যে ধাতুটির ব্যবহার শুরু করে তার নাম তামা
● ভারতবর্ষের প্রাচীনতম সভ্যতা হরপ্পা সভ্যতা
1922 খ্রিস্টাব্দে প্রথম মহেঞ্জোদড়োর নিদর্শন আবিষ্কৃত হয় ।
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম মহেঞ্জোদড়োয় ভারতের প্রাচীনতম সভ্যতাটি আবিষ্কার করেন ।
● হরপ্পার খননকার্য দয়ারাম সাহানী প্রথম পরিচালনা করেন ।
● হরপ্পা সভ্যতা নগর – কেন্দ্রিক সভ্যতা ।
● সিন্ধু উপত্যকায় লোহার প্রচলন ছিল না
● হরপ্পা সভ্যতায় মৃতদেহকে সমাধিস্থ করত ।
● আর্যদের প্রধান বাহন ছিল ঘোড়া
● আর্যরা খ্রিঃ পূঃ 2000 থেকে 1500 অব্দের মধ্যে ভারতে আসে ।
● পৃথিবীর প্রাচীনতম গ্রন্থের নাম ঋকবেদ
● আর্যদের প্রাচীনতম গ্রন্থ ঋকবেদ
● আর্যদের প্রধানতম গ্রন্থ বেদ
● বেদ শ্রুতি নামে পরিচিত ।
● বেদের শেষ ভাগ বা বেদান্তকে উপনিষদ বলে ।
● বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান
● আর্য পরিবারের প্রধান বা কর্তা ছিলেন পিতা
● আর্য পরিবারে সহধর্মিনী স্ত্রীকে বলা হত
● আর্যদের প্রধান জীবিকা ছিল কৃষিকাজ ও পশুপালন
● আর্যদের ব্যবহৃত দুটি মুদ্রার নাম নিষ্ক ও মনা
● আর্যদের ধর্মাচরণের পথ ছিল যজ্ঞ
● প্রাচীন আর্যদের সময় গ্রামের প্রধানকে বলা হত গ্রামণী
● প্রাচীন আর্য রাজা সভা ও সমিতি নামে দুটি জন – পরিষদের সাহায্যে রাজ্য পরিচালনা করতেন ।
● আর্যরা ভারতবর্ষে লৌহযুগের সুত্রপাত করে ।
● জৈনধর্মের প্রথম তীর্থঙ্কর হলেন ঋষভনাথ
● শেষ জৈন তীর্থঙ্করের নাম বর্ধমান মহাবীর
● মহাবীর জৈনদের চব্বিশতম তীর্থঙ্কর
● জৈনদের 23 তম তীর্থঙ্করের নাম পার্শ্বনাথ
● জৈনধর্মের প্রধান প্রবর্তক হলেন বর্ধমান মহাবীর
● জিন শব্দের অর্থ রিপুজয়ী বা জিতেন্দ্রীয়
● জৈন বলা হয় মহাবীরের ধর্মাবলম্বীদের
● তীর্থঙ্কর বলা হয় জৈন মহাপুরুষদের
● মহাবীর দেহত্যাগ করেন বিহারের পাবা নামক স্থানে
● জৈনদের একটি প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম দ্বাদশ অঙ্গ
● জৈনগণ শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে যান ।
● গৌতম বুদ্ধ কপিলাবস্তুর লুম্বিনী উদ্যানে জন্মগ্রহণ করেন ।
● গৌতম বুদ্ধের গৃহত্যাগকে বৌদ্ধশাস্ত্রে মহাভিনিষ্ক্রমণ বলা হয়েছে ।
● বুদ্ধদেব যে স্থানটিতে সিদ্ধিলাভ করেন সেটির বর্তমান নাম বুদ্ধগয়া
● বুদ্ধদেবের দেহরক্ষাকে বৌদ্ধগণ মহাপরিনির্বাণ বলে থাকেন ।
● বুদ্ধদেব মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন বর্তমান উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুর জেলার কুশীনগরে 80 বছর বয়সে
● বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম ত্রিপিটক
● ত্রিপিটক পালি ভাষায় রচিত ।
● বুদ্ধের অন্যতম শিষ্য মহাকাশ্যপের তত্ত্বাবধানে ত্রিপিটক রচিত হয় ।
● বুদ্ধের পূর্ব জন্মের কার্যাবলী যে গ্রন্থে সংকলিত তার নাম জাতক
● বৌদ্ধগণ মহাযান ও হীনযান সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে যান ।
● মগধের সিংহাসনে হর্ষঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেন বিম্বিসার
● মগধের রাজা বিম্বিসারের উপাধি ছিল শ্রেণিক
● বিম্বিসারের রাজত্বকালে মহাবীর ও গৌতমবুদ্ধ দুজনেই মগধে নিজ নিজ ধর্মমত প্রচার করেন ।
● অজাতশত্রুর উপাধি ছিল কুনিক
● পাটলিপুত্র নগরী স্থাপন করেন উদয়ী
● নন্দবংশ প্রতিষ্ঠা করেন মহাপদ্মনন্দ
ধননন্দ নন্দ বংশের শেষ রাজা ।
● আলেকজান্ডার যখন ভারত আক্রমণ করেন তখন মগধের সিংহাসনে ধননন্দ রাজত্ব করছিলেন ।
● ভারতবর্ষের প্রথম ঐতিহাসিক সম্রাট বলা হয় চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে
● মৌর্যবংশ প্রতিষ্ঠা করেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
চাণক্যের সাহায্যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য মগধের সিংহাসন দখল করেন ।
● চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য 324 খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিংহাসনে বসেন ।
● চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকালে মেগাস্থিনিস এদেশে আসেন ।
● চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে জৈন ধর্মের দীক্ষা গ্রহণ করেন ।
● বিন্দুসার অমিত্রঘাত উপাধি নেন ।
● মৌর্যবংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট অশোক
● অশোক 273 খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিংহাসনে বসেন ।
269 খ্রিস্টপূর্বাব্দে অশোকের রাজ্যাভিষেক হয় ।
● সম্রাট অশোক প্রিয়দর্শী উপাধি গ্রহণ করেন ।
● সম্রাট অশোকের রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র
● বৌদ্ধভিক্ষু উপগুপ্তের কাছে অশোক বৌদ্ধধর্মে দীক্ষা নেন ।
● মৌর্য বংশের শেষ সম্রাট বৃহদ্রথ
● শুঙ্গ বংশের প্রতিষ্ঠাতা পুষ্যমিত্র শুঙ্গ
● ভারতবর্ষ সর্বপ্রথম পারসিক জাতি দ্বারা আক্রান্ত হয় ।
● আলেকজান্ডার 327 খ্রিস্টপূর্বাব্দে ভারত আক্রমণ করেন ।
● তক্ষশিলার শাসক রাজা অম্বি আলেকজান্ডারের বশ্যতা স্বীকার করেছিলেন ।
● হিদাস্পিসের যুদ্ধ আলেকজান্ডার ও পুরুর মধ্যে সংঘটিত হয় ।
326 খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডারের সঙ্গে পুরুর যুদ্ধ হয় ।
● মেগাস্থিনিস ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় গ্রীক দূত
● মিনান্দার ছিলেন ভারতে সর্বশ্রেষ্ঠ ইন্দো – গ্রীক রাজা ।
● মিনান্দারের জন্ম হয় আলসান্দা দ্বীপের কালসাই গ্রামে
● ইন্দো – গ্রীক রাজা মিনান্দার বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন ।
● যে বৌদ্ধগ্রন্থে মিনান্দের প্রশ্নে ভিক্ষু নাগসেনের উত্তর সংকলিত আছে তার নাম মিলিন্দপঞহ ( রচয়িতা : নাগসেন ) ।
● ভারতে পহ্লবরাজাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ গন্ডোফার্নিস ।
● কুষাণরা ইউ – চি জাতির শাখা ।
● ভারতে কুষাণদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ রাজা কণিষ্ক
● কণিষ্ক 78 খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে আরোহন করেন ।
● কণিষ্কের রাজধানী ছিল পুরুষপুর বর্তমান পেশোয়ার
78 খ্রিস্টাব্দে শকাব্দ প্রচলন করেন কণিষ্ক ।
● দ্বিতীয় অশোক বলে অভিহিত করা হয়েছে কুষাণ সম্রাট কণিষ্ককে
● কণিষ্ক কাশ্মীর , জলন্ধর , কান্দাহার , ও পুরুষপুরে বৌদ্ধ – সঙ্গীতি আহ্বান করেন ।
● কণিষ্কের শাসনকালে ভারতে সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসক ছিলেন আয়ুর্বেদাচার্য চরক
● ভারতে চিকিৎসাশাস্ত্রে অস্ত্রোপচার প্রচলন করেন চরক ।
● বুদ্ধচরিত – এর রচয়িতা কবি অশ্বঘোষ
● অশ্বঘোষ সম্রাট কণিষ্কের সভাকবি ছিলেন ।
● কণিষ্কের রাজসভায় শ্রেষ্ঠ দার্শনিক ছিলেন নাগার্জুন
● কুষাণ যুগের শ্রেষ্ঠ শিল্প গান্ধার শিল্প
● গ্রীক , রোমান ও ভারতীয় শিল্পরীতির সমন্বয়ে গান্ধার শিল্পরীতির জন্ম
● সাতবাহন বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ নরপতি ছিলেন গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী
● গুপ্তবংশ প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীগুপ্ত
● প্রথম চন্দ্রগুপ্ত 320 খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন ।
● 320 খ্রিস্টাব্দ থেকে গুপ্তাব্দ প্রচলিত হয় ।
● সমুদ্রগুপ্তের মাতার নাম কুমারদেবী
● পরাক্রমাঙ্ক উপাধি গ্রহণ করেন সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত
● ভারতের নেপোলিয়ন বলা হয় সম্রাট সমুদ্রগুপ্তকে
কবিরাজ উপাধিতে ভূষিত হন সমুদ্রগুপ্ত ।
এলাহাবাদ প্রশস্তিতে সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের রাজ্যবিজয় কাহিনী বিবৃত আছে ।
● সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি ছিলেন হরিষেণ
● বিক্রমাদিত্য উপাধি গ্রহণ করেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
● সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজসভা নবরত্ন দ্বারা অলংকৃত ছিল ।
● শকারি উপাধি গ্রহণ করেন সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
● দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালে ফা – হিয়েন ভারতে আসেন ।
● ফা – হিয়েন – এর ভারতবিষয়ক ভ্রমণ কাহিনীটির নাম ফো – কুয়ো – কিং
● হুন আক্রমণ প্রতিহত করে খ্যাতিলাভ করেন সম্রাট স্কন্দগুপ্ত
● প্রাচীন ভারতে গুপ্তবংশের শাসনকালকে সুবর্ণযুগ বলা হয় ।
● মহাকবি কালিদাস সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজসভা অলংকৃত করেছিলেন ।
● গুপ্তযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসক চিকিৎসা – বিজ্ঞানের কিংবদন্তী ধন্বন্তরী
● ভারতে প্রবেশকারী হুণরা শ্বেতহুণ নামে পরিচিত ।
● স্কন্দগুপ্তের মৃত্যুর পর তোরমানের নেতৃত্বে ভারতে প্রথম হুণ আক্রমণ হয়েছিল ।
● ভারতে সবচেয়ে দুর্ধর্ষ হুন নায়কটির নাম মিহিরকুল বা মিহিরগুল
● হুম – নায়ক মিহিরণ্ডলের রাজধানীর নাম শাকল বর্তমান শিয়ালকোট
● মিহিরগুল ছিলেন ভারতে সবচেয়ে দুর্ধর্ষ হুণ – নায়ক
● ভারতের এ্যাটিলা মিহিরগুল
● বাংলার প্রথম সার্বভৌম নরপতি শশাঙ্ক
● শশাঙ্কের রাজধানী কর্ণসুবর্ণ
● শশাঙ্ক শিবের উপাসক ছিলেন ।
● পুষ্যভূতি রাজাদের রাজধানী ছিল থানেশ্বর
● হর্ষবর্ধন সিংহাসনে আরোহণ করেন 606 খ্রিস্টাব্দে
● হর্ষবর্ধন তাঁর রাজধানী স্থানান্তরিত করেন কনৌজে
শিলাদিত্য উপাধি গ্রহণ করেন হর্ষবর্ধন
সকলোত্তরাপথনাথ বলা হত হর্ষবর্ধনকে
● হর্ষচরিত – এর রচয়িতা বাণভট্ট
● দক্ষিণ ভারতে যে রাজার কাছে হর্ষবধন পরাজিত হন তাঁর নাম চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশী
● হর্ষবর্ধন রচিত নাটকগুলির নাম হল নাগানন্দ , রত্নাবলী , প্রিয়দর্শিকা
● হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে হিউয়েন – সাঙ এদেশে আসেন ।
● হিউয়েন – সাঙ – এর ভ্রমণ বৃত্তান্তটির নাম সি – ইউ – কি
হর্ষবর্ধন প্রতি পাঁচ পাচ বৎসর অন্তর গঙ্গা – যমুনার সঙ্গমস্থল প্রয়াগে মহোৎসবের আয়োজন করতেন ।
● হর্ষবর্ধন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন ।
● বাংলার পাল বংশের প্রথম রাজা গোপাল
● বাংলার প্রথম নির্বাচিত রাজা গোপাল
● রাজা ধর্মপাল বিক্রমশীল উপাধি গ্রহণ করেন ।
● কৈবর্ত বিদ্রোহের নায়ক ছিলেন দিব্য বা দিব্বোক
● বাংলার সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষণ সেন
● যে তুর্কী বিজেতা নদীয়া অধিকার করেন তাঁর নাম ইক্তিয়ারউদ্দীন মহম্মদ বিন বক্তিয়ার খলজী ( 1203-1204 সালে ) ।
● কল্যাণের চালুক্য বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট ত্রিভুবনমল্ল বিক্রমাদিত্য বা ষষ্ঠ বিক্রমাদিত্য ।
মিতাক্ষরা আইন রচনা করেন শাস্ত্রজ্ঞ বিজ্ঞানেশ্বর
● পল্লব বংশের শেষ রাজা ছিলেন অপরাজিত বর্মণ
● চোল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম রাজেন্দ্র চোল
● কৌলিন্য প্রথা প্রবর্তন করেন বল্লাল সেন
● রামচরিত রচনা করেন কবি সান্ধ্যকর নন্দী
● পাল যুগে বাংলার শ্রেষ্ঠ কবি সান্ধ্যকর নন্দী
● দানসাগর গ্রন্থটির রচয়িতা বল্লাল সেন
● গীতগোবিন্দ রচনা করেন কবি জয়দেব
● পূর্ব ভারতে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় জগৎ বিখ্যাত ছিল ।
● পাল যুগে বাংলার শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক মনীষী চক্রপাণি দত্ত
● পাল যুগের দু – জন শিল্পীর নাম ধীমান ও তাঁর পুত্র বীতপাল
● সেন যুগে বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত ব্যক্তির নাম শূলপাণি যিনি একাধারে শিল্পী ও স্মৃতিশাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন ।
● পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের নির্মাণকার্য শুরু করেন উড়িষ্যার পরবর্তী গঙ্গ বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা অনন্তবর্মণ চোড়গঙ্গ
● কোণারকের সূর্য মন্দিরটি নির্মাণ করেন উড়িষ্যার রাজা প্রথম নরসিংহ দেব
● পল্লব রাজাদের রথমন্দিরগুলি মহাবলিপুরামে অবস্থিত ।
● মধ্য এশিয়ার মরুভূমির গর্ভ থেকে প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন ইংরেজ পুরাতত্ত্ববিদ স্যার অরেল স্টাইন
● অতীশ দীপঙ্কর ছিলেন মহাযান – পন্থী বৌদ্ধ পণ্ডিত । তিব্বতে বৌদ্ধধর্মের সংস্কার ও প্রসার করেন ।
● দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান শেষ জীবনে তিব্বতে গিয়েছিলেন ।
● দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান তিব্বতীদের কাছে অতীশ নামে পরিচিত ছিলেন ।
● কম্বুজ রাজ্যের রেয়ন মন্দিরটি শিবের মন্দির ।
● পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বিষ্ণুমন্দির আঙ্করভাটের বিষ্ণুমন্দির
● সুমাত্রার শৈলেন্দ্ররাজাদের সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পকীর্তি বরোবুদুরের স্তূপ
● পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বলে অভিহিত করা হয় বরোবুদুরের স্তূপকে

গুরুত্বপূর্ণ কিছু Article

ভারতের তফসিলি উপজাতিদের তালিকা
2011 আদমশুমারি অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গ
List of Government Scheme In Bengali
ভারতের 2011 সালের জনগণনা
RRB Group D Science Question in Bengali
ভারতের প্রথম মহিলা তালিকা
ভারতের প্রথম পুরুষ তালিকা

[ Ancient History SAQ Question-প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ] এই পর্বটি আশা করি সকলের কাছে খুবই হেল্পফুল হয়েছে । যেকোনো চাকরির পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top